কৃষক

দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে কত রকম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সেসব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ছবি দিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের আলোচিত ছবি।

সারাদেশেই জনপ্রিয় চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম। এমনকি বিশ্ববাজারেও সুনাম কুড়িয়েছে বহুবার। তবে এ আম পাওয়া যেত শুধু মৌসুমেই। তবে কিছু ব্যতিক্রমী আম চাষির উদ্যোগে আমের মৌসুম শেষেও মিলছে জিআই সনদপ্রাপ্ত এ আম।

জয়পুরহাট জেলায় এবার ৪৫ হেক্টর জমিতে বারোমাসি তরমুজ চাষ হচ্ছে। তরমুজ চাষে ভালো ফলন ও ভালো লাভ পাওয়ায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তরমুজ চাষ।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে সফলতা পেয়েছে কৃষকেরা। এতে দিন দিন চাষের পরিধি বাড়ছে। 

কম খরচে বেশি লাভ পাওয়ায় কলা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের চাষীরা।

শখের বশে গড়ে তোলা ড্রাগন ফলের বাগানেই সফল হয়েছেন মাদারীপুরের যুবক সজীব হোসাইন সাদ্দাম। 

পাহাড়ের মাটিতে লুকিয়ে আছে কৃষির অপার সম্ভাবনা। একসময় অবহেলিত পাহাড় যেন কৃষি ও কৃষকের জন্য হয়ে উঠেছে আশীর্বাদ। আম-লিচুর পরে পাহাড়ের আরেক সোনা ‘লটকন’। 

সুনামগঞ্জের পাহাড়ি এলাকায় বছরে বছরে বাড়ছে আনারসের উৎপাদন। এতে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। বদলাতে শুরু করেছে দুর্গম এলাকার অর্থনীতির চাকা। 

পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটিতে বাণিজ্যিকভাবে কাজুবাদাম চাষ শুরুর ৩ বছরের মধ্যে গাছে গাছে ফলন আসা শুরু হয়েছে।

শখের বশে বাড়ির ছাদে আঙুর বাগান গড়ে তুলেছেন সীতাকুণ্ডের এমাদ উদ্দিন চৌধুরী বিটু।

শখের বসে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গার কৃষক মো. আব্দুর রব। আব্দুর রবের সাফল্য দেখে অন্য কৃষকরাও আগ্রহ দেখাচ্ছেন।

বাণিজ্যিকভাবে জাম চাষ করে এলাকায় সাড়া ফেলেছেন বরগুনার সদর উপজেলার কড়ইতলা গ্রামের কৃষক আহসান হাবিব। এ বছর জাম বিক্রি করে ৫ লাখ টাকা আয় করেছেন তিনি।

এ বছর পরিবেশ ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় রাজবাড়ীতে লিচুর বাম্পার ফলন হয়েছে। বাণিজ্যিকভাবে লিচুর চাষ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। 

শখের বশে বারোমাসি লেবুচাষে সফল গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার তুমলিয়া ইউনিয়নের চুয়ারিয়াখোলা গ্রামের সোহান। 

টানা তাপপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টিতে এবার লিচুর ফলন বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। লিচুর ফুল ও মুকুল ঝরে পড়ায় আশানুরূপ ফল আসেনি। তাছাড়া লিচুর আকার ছোট হয়ে গেছে। 

ফরিদপুরে পরীক্ষামূলকভাবে নানা জাতের আঙুর চাষ করে বাজিমাৎ করেছেন আহম্মেদ ফজলে রাব্বি নামে এক তরুণ।

দূর থেকে দেখে মনে হবে বিশাল হলুদ গালিচা বিছিয়ে রাখা হয়েছে। তবে কাছে গেলে চোখে পড়বে বাতাসে দুল খাচ্ছে হাজারো সূর্যমুখী ফুল।

ফরিদপুর সদর উপজেলার পদ্মা নদী বেষ্টিত ডিক্রীরচর, নর্থচ্যানেল ও চরমাধবদিয়া ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে আবাদ হয়েছে ভুট্টা। এতে পরিবর্তন হচ্ছে চরবাসীসহ চাষিদের ভাগ্য।

নগদ অর্থসহ বিশেষ সুবিধা পাওয়ায় স্বাস্থ্য ও জমির ক্ষতি জেনেও তামাক চাষে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন রাজবাড়ীর দরিদ্র কৃষকরা।

দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে কত রকম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। সেসব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ছবি দিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের আলোচিত ছবি।

মাঠে ঢেউ খেলছে কৃষকের সোনালি ধান। এরইমধ্যে শুরু হয়েছে ধান কাটা। তবে পাকা ধান ঘরে তোলা পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকবে কি না সেই চিন্তায় কৃষকের কপালে ভাঁজ পড়েছে।

লাভজনক ও পুষ্টিসমৃদ্ধ ফসল ভুট্টা চাষে ঝুঁকছেন চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের কৃষকরা। লাভজনক এ ফসলটি উপজেলার কৃষিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। 

গাছে গাছে ঝুলছে পাকা টমেটো। টমেটোর ভারে নুয়ে পড়েছে গাছ। কিন্তু সেই টমেটো তুলতে আগ্রহ নেই কৃষকের। ফলে ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে বিপুল পরিমাণ টমেটো। 

ঝালকাঠিতে প্রায় ১৫ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। এরই মধ্যে আগাম চাষ করা বোরো ধান পেকেছে। তবে তীব্র গরমে মাঠের ধান কাটার শ্রমিকের সংকট দেখা দিয়েছে। শ্রমিক সংকট আর তীব্র গরমে বিপাকে পড়েছেন চলতি মৌসুমের বোরো ধান চাষিরা। তাদের দাবি, দিনে ৮০০ টাকা মজুরি হাঁকলেও মিলছে না শ্রমিক।

সুস্বাদু ফল সাম্মাম। এটি মূলত উচ্চ ফলনশীল ফল। দেখতে অনেকটা বেল কিংবা বাতাবি লেবুর মতো হলেও ভেতরে রসালো তরমুজের মতো। প্রথমবারের মতো নতুন জাতের এ ফল চাষে সাড়া ফেলেছেন তরুণ উদ্যোক্তা তারিকুল ইসলাম তারেক। ছবি: মো. নাসিম উদ্দিন

সোনালী ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত রাঙ্গামাটির কৃষক কৃষাণীরা। তীব্র তাপপ্রদাহকে উপেক্ষা করেই ধান কাটছেন তারা।  

কম ঝুঁকি, ব্যাপক চাহিদা ও বাজারে বাদামের ভালো দাম পাওয়ায় গতবারের তুলনায় চলতি মৌসুমে নীলফামারীতে বেড়েছে বাদামের চাষ।

কম খরচে ভালো ফলন পাওয়ায় ভুট্টা চাষে ঝুঁকেছেন কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলের কৃষকরা। 

গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরসাদী গ্রামের ফসলের মাঠ। আশপাশে বিস্তীর্ণ ধানের ক্ষেত। মাঝখানে লাউ চাষ করেছেন ইউপি সদস্য পনির মিয়া এবং তার দুই ভাই চান মিয়া ও চিনি মিয়া। 

যশোরের শার্শা উপজেলার সদর ও উলাশী ইউনিয়নের কয়েকটি এলাকায় এ বছর চাষ হয়েছে বিদেশি লেটুস। এতে অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছেন এ উপজেলার চাষিরা।